ডেস্ক রিপোর্ট:
পাসপোর্ট ও আকামার মেয়াদ বাড়ানোর জন্য (চার লক্ষ্য চল্লিশ হাজার টাকা) প্রবাসী রুহুল আমিনের কাছে দেয় প্রবাসী ফয়সাল আহমদ। তারা দুজনই সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার। তারা দীর্ঘদিন ধরেই প্রবাসে আছেন। প্রবাসী ফয়সাল আহমদের ছোট ভাই মাহবুবুল আম্বিয়া বলেন, গত ০৩/০১/২০১৯ইং তারিখে পাসপোর্ট ও আকামার মেয়াদ বাড়ানোর জন্য (চার লক্ষ্য চল্লিশ হাজার টাকা) প্রবাসী রুহুল আমিনের কাছে দেয় প্রবাসী ফয়সাল আহমদ।কিন্তু রুহুল আমিন পাসপোর্ট ও আকামার সময়মতো রেনো না করিয়া, আরো টাকা লাগবে বলে বিভিন্ন সময়ে ও তারিখে টাকা নিতে থাকে ১১/০৭/২০১৯ইং তারিখ পর্যন্ত বিভিন্ন থাপে সর্বমোট (একুশ লক্ষ্য টাকা নেয়) তারপরও আমার ভাইয়ের পাসপোর্ট ও আকামার রেনো করায়নি। আমার ভাই পাসপোর্ট ও আকামার রেনো বিষয়ে কথা বল্লে তার সাথে ক্ষাল ক্ষেপণ করতে থাকে, রুহুল আমিনের এরকম কর্মকাণ্ড দেখে আমার বড় ভাই ফয়সাল আহমেদ তার পাসপোর্ট ও আকামা সহ নগদ (একুশ লক্ষ টাকা) ফেরত চাইলে গত ২১/১০/২০১৯ ইং তারিখে সকাল অনুমান ১০টার সময় মারপিট করিয়া রক্তাক্ত জখম করে। পরে বিষয়টি বড় ভাই আমাদেরকে জানালে আমরা বিষয়টি রুহুল আমিনের পরিবারের লোকজন ও এলাকার মুরব্বিদের জানিয়ে রাখি।
পরে রুহুল আমিন দেশে আসলে আমি আমার ভাইয়ের পাসপোর্ট, আকামা ও নগদ একুশ লক্ষ টাকা চাইলে আমার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে খারাপ ভাষায় গালাগালি করে এবং প্রাণনাশের হুমকি দেয়। পরে তার ছুটি শেষ হলে সে আবার প্রবাসে চলে যা চলে যাওয়ার পরে এখন তারা আরো বেশি বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। তাই তারা যেকোনো সময় আমার ভাই সহ আমার পরিবারের যে কারো উপর যেকোনো সময় যেকোনো ক্ষতিসাধন করতে পারে। তাই আমি জৈন্তাপুর মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছি এমন কি সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে এদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করছি। এ ঘটনায় ফয়সল আহমদ প্রবাস থেকে জানান- রুহুলের সাথে আমার জায়গা সম্পত্তি নিয়ে কোন সমস্যা নেই, কিন্তু কেন আমার সাথে এতবড় প্রতারনা করলো আমি বুজতে পারছি না, আমি এর উপযুক্ত বিচার চাই। এদিকে জৈন্তাপুর মডেল থানার (ওসি) তদন্ত সাধারণ ডায়রির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
Leave a Reply