দেশ বাংলা ডেস্কঃ-
মুলায় প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম এবং ভিটামিন সি রয়েছে। এতে থায়ামিন,নিয়াসিন,রিবোফ্লাভিন, ফলিক এসিড এবং ভিটামিন বি ৬, এ এবং কে রয়েছে।এছাড়া এটি আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস এবং জিঙ্কেরও ভাল উৎস।মুলা লিভার এবং পাকস্থলীর জন্য দারুন উপকারী। এটি শরীর পরিষ্কার করতে প্রাকৃতিকভাবে কাজ করে। মুলা শরীর থেকে টক্সিন পদার্থ বের করে রক্ত পরিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, মুলা জন্ডিস রোগীদের জন্য অত্যান্ত উপকারী। প্রতিদিন আধকাপ মুলা সালাদ হিসাবে খেলে দৈনিক চাহিদার ১৫ শতাংশ ভিটামিন সি’র ঘাটতি পূরণ হয়।আর ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।মুলায় থাকা ফাইবার হজম শক্তি বাড়ায়। সেই সঙ্গে কোষ্টকাঠিন্য প্রতিরোধ করে। অন্যদিকে মুলা শাকও হজমশক্তি বাড়াতে কাজ করে। এটি ডায়রিয়া রোগীদের জন্যও উপকারী।মূত্রনালির সংক্রমন প্রতিরোধে মুলার জুস বেশ কার্যকর। এটা কিডনিরও সুরক্ষা করে।মুলাতে ফাইবার ও পানি থাকায় এটি খেলে পেট ভরা অনুভূত হয়। তখন বেশি খাওয়ার প্রবণতা কমে। এ কারণে এটি ওজন কমাতেও ভূমিকা রাখে।মুলা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুব উপকারী।
Leave a Reply