ছাতক প্রতিনিধি::ছাতক উপজেলার জাউয়া ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড মোগল গাও গ্রামে গতকাল শুক্রবার জুমা’র নামাজের পরে মারামারির ঘটনা ঘটেছে।জানাগেছে উক্ত গ্রামের মসজিদের ক্যাশের হিসাব চাওয়া কে কেন্দ্র করে মসজিদের ক্যাশিয়ার নুরুল হক তাঁর ভাই আব্দুল হক, চাচাতো ভাই আবু সুফিয়ানের নেতৃত্বে মুসল্লিদের উপর হামলার পর ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়।
জানাযায়, মসজিদের ক্যাশ ১৮ লক্ষ টাকা আত্বসাধ করার লক্ষে পূর্ব পরিকল্পনা মতে দেশি অস্ত্র লাটি জুটা নিয়ে যাপিয়ে পরেন মুসল্লিদের উপর। এতে আহত হয়েছেন ১০ জন। এছাড়া গুরুতর আহত অবস্হায় ৩ জন কে সিলেট এম এ জি ওসমানি মেডিকেল হসপিটালে ভর্তি করা হয়েছে একজনের অবস্হা আসংখ্যা জনক।
জানা যায়, বিগত ‘ আট’ বছর থেকে দায়িত্বে আছেন। ক্যাশিয়ার নুরুল হক ও মুতাওয়াল্লী রওয়াব আলী। বিগত কয়েক মাস থেকে ক্যাশ সহ হিসাব চাইলে ও তারা বিভিন্ন ধরনের টাল বাহানা দেখান এক পর্যায়ে পঞ্চায়িতের কয়েক জনকে হুকমি দিতে শুরু করেন। কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে তারা হিসাব কেন চাইলেন এজন্য তাদের উপর আক্রমন করা হয়।
দেশীয় লাটির আঘাতে গুরুতর আহত হন তিন মুসল্লি। এছাড়া জাউয়াবাজার ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন, ও একই গ্রামের হাবিব, লুকমান, দবির, হুমায়ুন, মুহাম্মদ আলি, সাকিব,গুরুতর আহত অবস্থায় সুন্দর আলী, সিরাজ আলী ও ফয়জুল বারী কে সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এদের মধ্যে ফয়জুল বারীর অবস্থা আশংকা জনক।
এবিষয় আব্দুল মতিনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি যানান এখন পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি। তবে মামলা হবে জানিয়েছেন আহতদের স্বজনেরা। আহতদের পরিবার সুষ্ট বিচার আশা করেছেন।
Leave a Reply