একরাম হাসান::
ইসলাম ধর্মের চলার নিয়ম নীতি হচ্ছে সর্বশেষ্ঠ নবী হযরত মোহাম্মাদুর রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দেখানো পথে চলা। তিনির দেখানো পথের উপর চলাকে সুন্নত বলে। তেমনি ইসলামের কিছু কিছু কাজ করা অতি জরুরি। যা পুরুষের টাকনুর উপর প্যান্ট বা লুঙ্গি পরা দাইমি ফরজ যা একজন মুসলমান মানতে হবেই। অার মহিলারা নেকাপ ব্যহার করা ইসলাম অতি গুরুত্বরূপ করেছে। যা সম্পূর্ণ সুন্নত। সেই সুন্নতের কথা বলতে গিয়ে চলেগেল ডক্টর আব্দুর রহিমের বড় পদ। তিনি
ইসলামী অনুশাসন পালনের নির্দেশ দানের কারণে ওএসডি হতে হয়েছে ডক্টর আব্দুর রহিম কে।
কিন্ত অসংখ্য বার ইসলাম বিরুধী আদেশ করার জন্য এই দেশে একজনকেও ও,এস,ডি করা হয়েছে? শরীয়তের ফরজ বিধান হিজাব খোলার নির্দেশদাতাদের কি এই দেশে কোন বিচার হয়েছে?
স্কুলে ইসলাম ধর্ম অবমাননা করায় কি কোন বিচার এদেশে হয়েছে? আজ যদি উনি বলতেন যে সবাইকে খৃষ্টান ধর্মালম্বীদের পোষাক শার্ট-প্যান্ট টাই পরতে হবে তার কি কোন বিচার হতো? আমি নিশ্চিত হতোনা।
যেই দেশের প্রচার যন্ত্রে সারাক্ষণ ইসলাম বিরুধী প্রচারনা চলে বরং বাক স্বাধীনতা নাম দিয়ে এগুলো কে রাষ্টীয় পৃষ্টপোষকতা দেওয়া হয়, যেই হলুদ মিডিয়া গুলো হেফাজতের ঢাকার জনবিষ্ফোরন কে কয়েকশ আলেমের বিক্ষোভ বলা হয় সেই দেশটাকে মগের মুল্লুক ছাড়া আর কিছুই বলা যায় না। আর শরীয়াহ সামর্থিত একটা আদেশ দেওয়ার কারনে যদি ডঃ আব্দুর রহিম কে ও,এস,ডি হতে হয় তাহলে এই দেশ কে অন্তত মুসলিম রাষ্ট্র বলা যায় না। এই দেশে আজ আমরা সংখালগুতে পরিনত হয়েছি। গোটা কয়েক নাস্তিকের রাষ্ট্রে পরিনত হয়েছে। সবাই সতর্ক হোন, আসুন সবাই নিজ নিজ যায়গা থেকে প্রতিবাদ করি।
Leave a Reply