কেশব পুর হয় গ্রাম আমাদের
জগন্নাথ পুর পৌরসভার
শান্তি প্রিয় মানুষ আমরা
বাড়তে দেইনা কুলাঙ্গার।
(১)
গ্রামের যারা সব নীতিবান
মুরব্বি কি হয় নজুয়ান
ন্যায় অন্যায় করি প্রমাণ
প্রতিষ্ঠা পায় সু-বিচার,
ন্যায়ের স্বার্থে করি যুদ্ধ
হিন্দু মুসলিম ঐক্য বদ্ধ
ব্যর্থ সদায় গডফাদার।।
(২)
গ্রামের যত যুব সমাজ
গুছায় তারা সমাজের কাজ
আশ্রয় পায়না দুর্নীতি আজ
এই সমাজের অঙ্গীকার,
সোচ্চার থাকে যুবক যারা
দুর্নীতি করলে পরে ধরা
তারা নের সমাজের ভার।।
(৩)
লন্ডন প্রবাসী গ্রামের সম্বল
তাদের ঐক্য আরো প্রবল
সাহায্যের হাত বাড়ায় সকল
টাকা পাঠায় যা দরকার,
তারা চায়না চামচা দালাল
গ্রামের স্বার্থে ধরে হাল
তাগিদ আসে ধরিবার।।
(৪)
শান্তিতে মোরা করতেছি ভোগ
চুর ডাকাইতে পায়না সুযোগ
প্রতিনিধি করি নিয়োগ
গ্রাম মহল্লায় পাহারাদার,
পর্দাশীন মা বোনেরা
গৌরব নিয়ে আছি মোরা
গুন্ডা বদমাইশ হুশিয়ার।।
(৫)
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে যত
ছাত্র-ছাত্রী শত শত
গড়ে তুলি মনের মত
হান্ডেড পার্সেন্ট শিক্ষার হার,
শিক্ষার পিছনে যাদের সারা
লন্ডন প্রবাসী ট্রাস্টে যারা
প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার।।
(৬)
সাধক কবি রাধারমণ
এই গ্রামেরই ছিলেন একজন
সবার মনে গৌরব এখন
বিশ্বব্যাপী যার প্রচার,
আরো কত ছিলেন অলি
মানুষ আসে নিতে ধুলি
মছলম পীরের রয় মাজার।।
(৭)
ছিলেন কত জ্ঞানী গুণী
এখনো তাদের সুনাম শুনি
শিখাইয়াছেন শিক্ষার বাণী
কলেজ ও দেই এলাকার,
প্রমাণ আছে শত দলিল
তাইতো সমাজ হইছে সুশীল
কেশব পুরের অহংকার।।
(৮)
ছিলেন যারা প্রতিনিধি
তারাও ছিলেন সত্যবাদী
পূর্ব থেকে অদ্যবধি
অন্যায় পায়না কোন ছাড়,
বুকে থাকতে আমাদের প্রাণ
ধরে রাখি গ্রামের সম্মান
দৃষ্টান্ত রয় বার বার।।
(৯)
কেশবপুর হয় আদর্শ গ্রাম
অন্যায় দেখলে করি সংগ্রাম
তাইতো আছে মোদের সুনাম
আমরা সবাই হই সোচ্চার,
আরো কত লিখবার ছিলাম
এই পর্যন্ত লিখে গেলাম
ফকির আছকির গীতিকার।।
Leave a Reply