জগন্নাথপুর অফিস-
সুনামগঞ্জ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার চিলাউড়া হলদিপুর ইউনিয়নের সালদিঘা গ্রামের সাবেক মেম্বার মরহুম মো: সিকন্দর মিয়ার পুত্র যুক্তরাজ্য প্রবাসী ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সমাজ সেবক মো: ইলাছ মিয়া(ইলিয়াস) আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চিলাউড়া হলদিপুর ইউনিয়নের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে এলাকার জনসাধারনের সাথে কৌশল বিনিময় করছেন। কৌশল বিনিময় কালে তিনি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে শাসক নয় জনগনের সেবক হয়ে কাজ করার আশ্বাস দিয়েযান। ইউনিয়নকে মাদক সন্ত্রাস ও দুর্নীতি মুক্ত করতে সকলকে সাথে নিয়ে কাজ করবেন বলে তিনি জানিয়েছেন। প্রবাসের উন্নত জীবন ছেড়ে নাড়ীর টানে নিজ এলাকার উন্নয়নে নিজকে সম্পৃক্ততা করতে আগামী নির্বাচনে প্রার্থী হতে ইচ্ছুক তিনি। বর্তমানে তিনি এলাকার বিভিন্ন সেবামূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন । সামাজিক উন্নয়নে পাশাপাশি এলাকাবাসীর সুখ – দুঃখে সব সময় মানুষের পাশে রয়েছেন । সুযোগ পেলেই তিনি চলে যান এলাকার মানুষের কাছে। তাদের সুখ দুঃখ হাসি কান্না কে তিনি আপন চিত্তে গ্রহন করে সেবা করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড সহ একটি অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে, সরকারের সাথে নিরলস ভাবে কাজ করে চান। আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে দীর্ঘদিন তিনি প্রবাসী ও এলাকার সাধারন মানুষের সাথে মতবিনিময় ও গনসংযোগ করে যাচ্ছেন।তিনি মনে করেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নের রোল মডেল। আমি নির্বাচিত হতে পারলে স্বচ্ছও জবাবদিহিতা মূলক গ্রামীণ অবকাঠামোগত উন্নয়ন তথা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে রাস্তাঘাট, কালভার্ট, মসজিদ মন্দির, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বেকার যুবক যুবতীদের যথাযথ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে স্বাবলম্বী করে তোলার কাজ করব।নারী ও শিশু নির্যাতন, পাচার, এসিড সন্ত্রাস, বাল্য বিবাহ এবং মাদক, চোরাচালানের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলবো। সর্বপরি সকলের সহযোগীতায় আমি নির্বাচিত হলে আমার ইউনিয়নকে একটি আলোকিত মডেল ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার চিলাউড়া হলদিপুর ইউনিয়নের সালদিঘা গ্রামের সাবেক মেম্বার মরহুম মো: সিকন্দর মিয়ার পুত্র যুক্তরাজ্য প্রবাসী ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সমাজ সেবক মো: ইলাছ মিয়া(ইলিয়াস) আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চিলাউড়া হলদিপুর ইউনিয়নের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে এলাকার জনসাধারনের সাথে কৌশল বিনিময় করছেন। কৌশল বিনিময় কালে তিনি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে শাসক নয় জনগনের সেবক হয়ে কাজ করার আশ্বাস দিয়েযান। ইউনিয়নকে মাদক সন্ত্রাস ও দুর্নীতি মুক্ত করতে সকলকে সাথে নিয়ে কাজ করবেন বলে তিনি জানিয়েছেন। প্রবাসের উন্নত জীবন ছেড়ে নাড়ীর টানে নিজ এলাকার উন্নয়নে নিজকে সম্পৃক্ততা করতে আগামী নির্বাচনে প্রার্থী হতে ইচ্ছুক তিনি। বর্তমানে তিনি এলাকার বিভিন্ন সেবামূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন । সামাজিক উন্নয়নে পাশাপাশি এলাকাবাসীর সুখ – দুঃখে সব সময় মানুষের পাশে রয়েছেন । সুযোগ পেলেই তিনি চলে যান এলাকার মানুষের কাছে। তাদের সুখ দুঃখ হাসি কান্না কে তিনি আপন চিত্তে গ্রহন করে সেবা করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড সহ একটি অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে, সরকারের সাথে নিরলস ভাবে কাজ করে চান। আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে দীর্ঘদিন তিনি প্রবাসী ও এলাকার সাধারন মানুষের সাথে মতবিনিময় ও গনসংযোগ করে যাচ্ছেন।তিনি মনে করেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নের রোল মডেল। আমি নির্বাচিত হতে পারলে স্বচ্ছও জবাবদিহিতা মূলক গ্রামীণ অবকাঠামোগত উন্নয়ন তথা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে রাস্তাঘাট, কালভার্ট, মসজিদ মন্দির, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বেকার যুবক যুবতীদের যথাযথ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে স্বাবলম্বী করে তোলার কাজ করব।নারী ও শিশু নির্যাতন, পাচার, এসিড সন্ত্রাস, বাল্য বিবাহ এবং মাদক, চোরাচালানের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলবো। সর্বপরি সকলের সহযোগীতায় আমি নির্বাচিত হলে আমার ইউনিয়নকে একটি আলোকিত মডেল ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।
Leave a Reply