কাউছার আহমেদ শিহাব বানিয়াচং(হবিগঞ্জ)প্রতিনিধিঃ
হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনকে সামনে রেখে বানিয়াচং উপজেলা আওয়ামীলীগের বর্ধিত সভা অনুষ্টিত হয়েছে।
জাকজমকপূর্ণ বর্ধিত সভাটিকে কেন্দ্র করে উপজেলা আওয়ামীলীগ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সর্বস্থরের নেতাকর্মীদের মাঝে উৎসবের আমেজ পরিলক্ষিত হয়।
ছিল বর্ধিত সভা কিন্তু নেতাকর্মীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহনে সেই বর্ধিত সভা পরিনত হয়েছিলো জনসভায়।
২৪ অক্টোবর রবিবার বিকাল ২টায় বানিয়াচং উপজেলা পরিষদ মাঠে বর্ধিত সভা অনুষ্টিত হয়।
সভাপতিত্ব করেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আমীর হোসেন মাষ্টার।
সাধারন সম্পাদক ইকবাল হোসেন খানের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এডঃ আবু জাহির এমপি।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এডঃ আব্দুল মজিদ খান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক এডঃ আলমগীর চৌধুরী।
এ সময় অন্যান্যর মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি শেখ শামসুল হক,ডাঃ অসিত রায়,সজিব আলী,যুগ্মসাধারন সম্পাদক এডঃ লুৎফুর রহমান,আতাউর রহমান সেলিম,সাংগঠনিক সম্পাদক মশিউর রহমান শামীম,উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবুল কাসেম চৌধুরী,চৌধুরী আবুবকর সিদ্দীকী,সুলতান মাহমুদ,গৌতম মহারত্ন,জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মহিবুর রহমান মাহি, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি হাজী হারুন মিয়া,বিপুল ভূষন রায়,কবির হোসেন,আহমদ লস্কর,যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক তজিম্মুল হক চৌধুরী, এনামুল বাহার খান,আংগুর মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক আহাদ মিয়া, শাহজাহান মিয়া,উপজেলা আওয়ামিলীগ নেতা মিজানুর রহমান খান,নজরুল ইসলাম,জয়নাল আবেদীন,আবুল হোসেন,জেলা কৃষকলীগের সভাপতি হুমায়ুন কবির রেজা, যুবলীগের সভাপতি রেখাছ মিয়া,সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন, মহিলালীগ সভাপতি বিউটি আক্তার,সাধারণ সম্পাদক হাসিনা আক্তার, ছাত্রলীগের সভাপতি মাহমুদ হোসেন খান মামুন, প্রমূখ।
বানিয়াচং উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের দলীয় মনোনয়নের প্রত্যাশী রয়েছেন প্রায় শতাধিক প্রার্থী।
ওই সমস্ত প্রার্থীদের কর্মী সমর্থক ও তৃণমূলের নেতাকর্মীদের পদচারনায় বর্ধিত সভাটি একটি বড় আকারের জনসভায় রুপ নেয়।
বর্ধিত সভায় হবিগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের প্রতি হুশিয়ারি উচ্চারন করে বলেন,দলের মনোনয়ন চাওয়ার অধিকার দলীয় নেতাকর্মীদের সবারই রয়েছে। তবে দল যেহেতু একটি ইউনিয়নে একজনের বেশি অন্য কাউকে দিতে পারবেনা,সেইক্ষেত্রে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে এক হয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে। এর অন্যথা হলে দোষীদের কোনরুপ ছাড় দেওয়া হবেনা সে যেই হোক।
Leave a Reply