দেশ বাংলা ডেস্ক ::কক্সবাজারের টেকনাফে পুলিশের গুলিতে মেজর (অব.) সিনহা মো. রাশেদ খান নি’হ’তের ঘটনায় গ্রে’প্তা’র প্রত্যক্ষদর্শী সাহেদুল ইসলাম সিফাতের মুক্তির দাবিতে ডাকা মানববন্ধনে লা’ঠিচার্জ করেছে পুলিশ। এতে কমপক্ষে ১০ জন আ’হ’ত হয়েছেন।
শনিবার দুপুর ১২টায় বরগুনার বামনা উপজেলার কলেজ রোড এলাকায় সিফাতের সহপাঠী ও একই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা এ মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করে।
মানববন্ধন শুরু করলে পুলিশ বা’ধা দেয় এবং ব্যানার ও মাইক ছি’নিয়ে নেয়।
এরপরও মানববন্ধন চালিয়ে গেলে বামনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইলিয়াস আলী তালুকদার এসে মানববন্ধনরত শিক্ষার্থীদের অতর্কিতে লা’ঠি’পে’টা করে ছত্রভঙ্গ করে দেন। এতে অন্তত ১০ শিক্ষার্থী আ’হ’ত হয়েছেন।
মানববন্ধনের আয়োজক বামনা সারওয়ারজান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী মনোতোষ হাওলাদার বলেন, ‘সিফাত আমাদের একই এলাকার বাসিন্দা।
তিনি অবসরপ্রাপ্ত মেজর রাশেদ নি’হ’তে’র ঘটনায় একমাত্র প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী।
তাকে আ’ট’ক করে দুটি মিথ্যা মা’ম’লায় জড়িয়ে গ্রে’প্তা’র দেখিয়ে জেলহাজতে পাঠিয়েছে পুলিশ।’
তিনি বলেন, ‘বিনা অ’পরাধে এত বড় ঘটনার একজন সাক্ষীকে জেলে প্রেরণ কিছুতেই কাম্য নয়।
আমরা দ্রুত সিফাতের মুক্তি দাবি করছি। একই সঙ্গে রাশেদ নি’হ’তের ঘটনায় জ’ড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শা’স্তি দাবি করছি।’
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে বামনা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইলিয়াস আলী তালুকদার বলেন, ‘এটি একটি রাষ্ট্রীয় স্পর্শকাতর বিষয়। আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখা ও নিরাপত্তা রাখার স্বার্থে পুলিশ সদস্যরা কাজ করেছে। কাউকে লা’ঠি’পে’টা’র ঘটনা ঘটেনি।’
Leave a Reply