প্রতিদিন এক গাদা ভিটামিন ওষু’ধ না খেয়ে একটি আমলকি খেতে পারেন। একটি আমলকি খেয়েই উপকার পাবেন ২০টি। স্বাস্থ্যের জন্য অত্যান্ত উপকারী আর সুস্বাদু এই ফলটি কাঁচা যেমন খাওয়া যায়, তেমনি পাউডার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন রান্নায়ও ।
জেনে নিন আমলকি ফলের উপকারগুলো-
১. আমলকি চুলের টনিক হিসেবে কাজ করে এবং চুলের পরিচর্যার ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ন উপাদান। এটি কেবল চুলের গোড়া মজবুত করে তা নয়, এটি চুলের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। এটি চুলের খুসকির সমস্যা দূর করে ও পাকা চুল প্রতি’রোধ করে।
২. আমলকির রস কো’ষ্ঠকাঠিন্য ও পাই’লসের সমস্যা দূর করতে পারে। এ ছাড়াও এটি পেটের গন্ডগোল ও বদহজম রুখতে সাহায্য করে।
৩. এক গøাস দুধ বা পানির মধ্যে আমলকি গুঁড়ো ও সামান্য চিনি মিশিয়ে দিনে দু’বার খেতে পারেন। অ্যা’সিডিটির সমস্যা কমাতে সাহায্য করবে।
৪. শুকনো আমলকি ভেঙে এক গøাস জলে ভিজিয়ে খেলে হজম সমস্যা কেটে যাবে।
৫. প্রতিদিন সকালে আমলকির রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। এতে ত্বকের কালো দাগ দূর হবে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
৬. আমলকির রস দৃ’ষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও চোখের বিভিন্ন সমস্যা যেমন চোখের প্রদাহ, চুলকানি বা পানি পড়ার সমস্যা থেকে রেহাই দেয়।
৭. খাবারের সঙ্গে আমলকির আচার হজমে সাহায্য করে।
৮. এছাড়াও প্রতিদিন আমলকির রস খেলে নিঃশ্বাসের দুর্গ’ন্ধ দূর হয় এবং দাঁত শক্ত থাকে।
৯. আমলকির টক ও তেতো মুখে রুচি ও স্বাদ বাড়ায়।
১০. আমলকি গুঁড়োর সঙ্গে সামান্য মধু ও মাখন মিশিয়ে খাওয়া হা’র্টের জন্য ভালো।
১১. রোগ প্রতি’রোধ ক্ষ’মতা বাড়ায় এবং মানসিক চাপ কমায়।
১২. কফ, বমি, অনিদ্রা, ব্য’থা-বেদনায় আমলকি অনেক উপকারী।
১৩. ব্রঙ্কাইটিস ও অ্যাজমার জন্য আমলকির জুস উপকারি।
১৪.শরীরের কার্যক্ষ’মতা বাড়িয়ে তোলে, পেশি মজবুত করে।
১৫. এটি হৃ’দয’ন্ত্র, ফুসফুসকে শক্তিশালী করে ও মস্তিষ্কের শক্তিবর্ধন করে। আমলকির আচার বা মোরব্বা মস্তিষ্ক ও হৃ’দয’ন্ত্রের দুর্বলতা দূর করে।
১৬. শরীরের অপ্রয়োজনীয় ফ্যাট ঝরাতে সাহায্য করে।
১৭. লোহিত র’ক্তকণিকার সংখ্যা বাড়িয়ে তুলে দাঁত ও নখ ভাল রাখে।
১৮. এর অ্যা’ন্টিঅক্সি’ডেন্ট উপাদান ফ্রি র্যাডিকালস প্রতি’রোধ করতে সাহায্য করে। বুড়িয়ে যাওয়া ও সেল ডিজেনারেশনের অন্যতম কারণ এই ফ্রি র্যাডিকালস।
১৯. সর্দি-কাশি, পেটের পীড়া ও র’ক্তশূন্যতা দূরীকরণে বেশ ভালো কাজ করে আমলকি।
২০. আমলকি ফলটি ব্লা’ড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্র’ণে রেখে ডায়া’বেটিস প্রতি’রোধ করতে সাহায্য করে। কোলে’স্টেরল লেভেলও কম রাখতে যথেষ্ট সাহায্য করে এই আমলকি।
প্রতিদিন এক গাদা ভিটামিন ওষু’ধ না খেয়ে একটি আমলকি খেতে পারেন। একটি আমলকি খেয়েই উপকার পাবেন ২০টি। স্বাস্থ্যের জন্য অত্যান্ত উপকারী আর সুস্বাদু এই ফলটি কাঁচা যেমন খাওয়া যায়, তেমনি পাউডার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন রান্নায়ও ।
জেনে নিন আমলকি ফলের উপকারগুলো-
১. আমলকি চুলের টনিক হিসেবে কাজ করে এবং চুলের পরিচর্যার ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ন উপাদান। এটি কেবল চুলের গোড়া মজবুত করে তা নয়, এটি চুলের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। এটি চুলের খুসকির সমস্যা দূর করে ও পাকা চুল প্রতি’রোধ করে।
২. আমলকির রস কো’ষ্ঠকাঠিন্য ও পাই’লসের সমস্যা দূর করতে পারে। এ ছাড়াও এটি পেটের গন্ডগোল ও বদহজম রুখতে সাহায্য করে।
৩. এক গøাস দুধ বা পানির মধ্যে আমলকি গুঁড়ো ও সামান্য চিনি মিশিয়ে দিনে দু’বার খেতে পারেন। অ্যা’সিডিটির সমস্যা কমাতে সাহায্য করবে।
৪. শুকনো আমলকি ভেঙে এক গøাস জলে ভিজিয়ে খেলে হজম সমস্যা কেটে যাবে।
৫. প্রতিদিন সকালে আমলকির রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। এতে ত্বকের কালো দাগ দূর হবে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
৬. আমলকির রস দৃ’ষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও চোখের বিভিন্ন সমস্যা যেমন চোখের প্রদাহ, চুলকানি বা পানি পড়ার সমস্যা থেকে রেহাই দেয়।
৭. খাবারের সঙ্গে আমলকির আচার হজমে সাহায্য করে।
৮. এছাড়াও প্রতিদিন আমলকির রস খেলে নিঃশ্বাসের দুর্গ’ন্ধ দূর হয় এবং দাঁত শক্ত থাকে।
৯. আমলকির টক ও তেতো মুখে রুচি ও স্বাদ বাড়ায়।
১০. আমলকি গুঁড়োর সঙ্গে সামান্য মধু ও মাখন মিশিয়ে খাওয়া হা’র্টের জন্য ভালো।
১১. রোগ প্রতি’রোধ ক্ষ’মতা বাড়ায় এবং মানসিক চাপ কমায়।
১২. কফ, বমি, অনিদ্রা, ব্য’থা-বেদনায় আমলকি অনেক উপকারী।
১৩. ব্রঙ্কাইটিস ও অ্যাজমার জন্য আমলকির জুস উপকারি।
১৪.শরীরের কার্যক্ষ’মতা বাড়িয়ে তোলে, পেশি মজবুত করে।
১৫. এটি হৃ’দয’ন্ত্র, ফুসফুসকে শক্তিশালী করে ও মস্তিষ্কের শক্তিবর্ধন করে। আমলকির আচার বা মোরব্বা মস্তিষ্ক ও হৃ’দয’ন্ত্রের দুর্বলতা দূর করে।
১৬. শরীরের অপ্রয়োজনীয় ফ্যাট ঝরাতে সাহায্য করে।
১৭. লোহিত র’ক্তকণিকার সংখ্যা বাড়িয়ে তুলে দাঁত ও নখ ভাল রাখে।
১৮. এর অ্যা’ন্টিঅক্সি’ডেন্ট উপাদান ফ্রি র্যাডিকালস প্রতি’রোধ করতে সাহায্য করে। বুড়িয়ে যাওয়া ও সেল ডিজেনারেশনের অন্যতম কারণ এই ফ্রি র্যাডিকালস।
১৯. সর্দি-কাশি, পেটের পীড়া ও র’ক্তশূন্যতা দূরীকরণে বেশ ভালো কাজ করে আমলকি।
২০. আমলকি ফলটি ব্লা’ড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্র’ণে রেখে ডায়া’বেটিস প্রতি’রোধ করতে সাহায্য করে। কোলে’স্টেরল লেভেলও কম রাখতে যথেষ্ট সাহায্য করে এই আমলকি।
প্রতিদিন এক গাদা ভিটামিন ওষু’ধ না খেয়ে একটি আমলকি খেতে পারেন। একটি আমলকি খেয়েই উপকার পাবেন ২০টি। স্বাস্থ্যের জন্য অত্যান্ত উপকারী আর সুস্বাদু এই ফলটি কাঁচা যেমন খাওয়া যায়, তেমনি পাউডার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন রান্নায়ও ।
জেনে নিন আমলকি ফলের উপকারগুলো-
১. আমলকি চুলের টনিক হিসেবে কাজ করে এবং চুলের পরিচর্যার ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ন উপাদান। এটি কেবল চুলের গোড়া মজবুত করে তা নয়, এটি চুলের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। এটি চুলের খুসকির সমস্যা দূর করে ও পাকা চুল প্রতি’রোধ করে।
২. আমলকির রস কো’ষ্ঠকাঠিন্য ও পাই’লসের সমস্যা দূর করতে পারে। এ ছাড়াও এটি পেটের গন্ডগোল ও বদহজম রুখতে সাহায্য করে।
৩. এক গøাস দুধ বা পানির মধ্যে আমলকি গুঁড়ো ও সামান্য চিনি মিশিয়ে দিনে দু’বার খেতে পারেন। অ্যা’সিডিটির সমস্যা কমাতে সাহায্য করবে।
৪. শুকনো আমলকি ভেঙে এক গøাস জলে ভিজিয়ে খেলে হজম সমস্যা কেটে যাবে।
৫. প্রতিদিন সকালে আমলকির রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। এতে ত্বকের কালো দাগ দূর হবে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
৬. আমলকির রস দৃ’ষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও চোখের বিভিন্ন সমস্যা যেমন চোখের প্রদাহ, চুলকানি বা পানি পড়ার সমস্যা থেকে রেহাই দেয়।
৭. খাবারের সঙ্গে আমলকির আচার হজমে সাহায্য করে।
৮. এছাড়াও প্রতিদিন আমলকির রস খেলে নিঃশ্বাসের দুর্গ’ন্ধ দূর হয় এবং দাঁত শক্ত থাকে।
৯. আমলকির টক ও তেতো মুখে রুচি ও স্বাদ বাড়ায়।
১০. আমলকি গুঁড়োর সঙ্গে সামান্য মধু ও মাখন মিশিয়ে খাওয়া হা’র্টের জন্য ভালো।
১১. রোগ প্রতি’রোধ ক্ষ’মতা বাড়ায় এবং মানসিক চাপ কমায়।
১২. কফ, বমি, অনিদ্রা, ব্য’থা-বেদনায় আমলকি অনেক উপকারী।
১৩. ব্রঙ্কাইটিস ও অ্যাজমার জন্য আমলকির জুস উপকারি।
১৪.শরীরের কার্যক্ষ’মতা বাড়িয়ে তোলে, পেশি মজবুত করে।
১৫. এটি হৃ’দয’ন্ত্র, ফুসফুসকে শক্তিশালী করে ও মস্তিষ্কের শক্তিবর্ধন করে। আমলকির আচার বা মোরব্বা মস্তিষ্ক ও হৃ’দয’ন্ত্রের দুর্বলতা দূর করে।
১৬. শরীরের অপ্রয়োজনীয় ফ্যাট ঝরাতে সাহায্য করে।
১৭. লোহিত র’ক্তকণিকার সংখ্যা বাড়িয়ে তুলে দাঁত ও নখ ভাল রাখে।
১৮. এর অ্যা’ন্টিঅক্সি’ডেন্ট উপাদান ফ্রি র্যাডিকালস প্রতি’রোধ করতে সাহায্য করে। বুড়িয়ে যাওয়া ও সেল ডিজেনারেশনের অন্যতম কারণ এই ফ্রি র্যাডিকালস।
১৯. সর্দি-কাশি, পেটের পীড়া ও র’ক্তশূন্যতা দূরীকরণে বেশ ভালো কাজ করে আমলকি।
২০. আমলকি ফলটি ব্লা’ড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্র’ণে রেখে ডায়া’বেটিস প্রতি’রোধ করতে সাহায্য করে। কোলে’স্টেরল লেভেলও কম রাখতে যথেষ্ট সাহায্য করে এই আমলকি।
Leave a Reply